কলা
আমরা জানি কলার আদি উৎস দক্ষিণ আফ্রিকা। অনেকের ধারনা পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আবির্ভূত হওয়ার ফল এটি। মানুষের সবচেয়ে প্রিয় ফলগুলোর মধ্যে একটি ফল হল কলা। ফলটি প্রচুর পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ, একটি কলা প্রায় ১০০ ক্যালরি শক্তির জোগান দেয়।
* আয়রনে পূর্ণ, তাই রক্তের হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফলে অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত যারা, তারা উপকার পেতে পারে কলা থেকে। পটাসিয়ামে ভরপুর আর লবণের পরিমাণ কম বলে রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে যাদের, তারাও কলা থেকে উপকার পেতে পারে। স্ট্রোক প্রতিরোধেও কার্যকর।
* ধূমপানের বিরুদ্ধে কলা কার্যকর। যারা ধূমপান ছেড়েছে, তাদের দেহকে নিকোটিন ঘাটতির প্রভাব থেকে মুক্তি দিতে কলা কার্যকর।
* অনেক দেশে কলাকে শক্তিদায়ক ফল হিসেবে দেখা হয়, যা গর্ভবতী নারীদের দৈহিক তাপ ও আবেগপূর্ণ অবস্থা প্রশমনে সাহায্য করে।
* কলা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে তা থেকে প্রায় পুরোপুরি ব্যালান্স ডায়েট পাওয়া যায়। দুধের সঙ্গে কলা মিশিয়ে খেলে ক্লান্তিভাব দূর হয়। কলা দেহকে শান্ত করে, দেহের সুগারের মাত্রা ঠিক করে। অন্যদিকে দুধ দেহের পানির ঘাটতি পূরণ করে দেহকে শান্ত করে।
* এ ছাড়া কলা কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়ার মতো রোগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কলা যেহেতু পেকটিনসমৃদ্ধ, যা পানিতে দ্রবণীয়, তাই এ দুই ক্ষেত্রেই কলার ভূমিকা সমান দরকারি। তা ছাড়া কলা পেটের ক্ষতিকারক জীবাণুকে উপকারী ব্যাকটেরিয়ায় পরিণত করতে পারে।
* কলা হজমে সাহায্য করে। এসিডিটির জন্য বুকজ্বালা কমাতেও কলা সহায়ক। পাকস্থলীর আবরণীতে নরম কলার প্রলেপ আলসারের অস্বস্তিও কমায়।
* গেঁটেবাতের ব্যথার জন্য কলা উপকারী।
আমরা জানি কলার আদি উৎস দক্ষিণ আফ্রিকা। অনেকের ধারনা পৃথিবীতে সর্বপ্রথম আবির্ভূত হওয়ার ফল এটি। মানুষের সবচেয়ে প্রিয় ফলগুলোর মধ্যে একটি ফল হল কলা। ফলটি প্রচুর পুষ্টিগুণসমৃদ্ধ, একটি কলা প্রায় ১০০ ক্যালরি শক্তির জোগান দেয়।
* আয়রনে পূর্ণ, তাই রক্তের হিমোগ্লোবিন উৎপাদনে সাহায্য করে। ফলে অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত যারা, তারা উপকার পেতে পারে কলা থেকে। পটাসিয়ামে ভরপুর আর লবণের পরিমাণ কম বলে রক্তচাপের সমস্যা রয়েছে যাদের, তারাও কলা থেকে উপকার পেতে পারে। স্ট্রোক প্রতিরোধেও কার্যকর।
* ধূমপানের বিরুদ্ধে কলা কার্যকর। যারা ধূমপান ছেড়েছে, তাদের দেহকে নিকোটিন ঘাটতির প্রভাব থেকে মুক্তি দিতে কলা কার্যকর।
* অনেক দেশে কলাকে শক্তিদায়ক ফল হিসেবে দেখা হয়, যা গর্ভবতী নারীদের দৈহিক তাপ ও আবেগপূর্ণ অবস্থা প্রশমনে সাহায্য করে।
* কলা দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে তা থেকে প্রায় পুরোপুরি ব্যালান্স ডায়েট পাওয়া যায়। দুধের সঙ্গে কলা মিশিয়ে খেলে ক্লান্তিভাব দূর হয়। কলা দেহকে শান্ত করে, দেহের সুগারের মাত্রা ঠিক করে। অন্যদিকে দুধ দেহের পানির ঘাটতি পূরণ করে দেহকে শান্ত করে।
* এ ছাড়া কলা কোষ্ঠকাঠিন্য ও ডায়রিয়ার মতো রোগের ক্ষেত্রে যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কলা যেহেতু পেকটিনসমৃদ্ধ, যা পানিতে দ্রবণীয়, তাই এ দুই ক্ষেত্রেই কলার ভূমিকা সমান দরকারি। তা ছাড়া কলা পেটের ক্ষতিকারক জীবাণুকে উপকারী ব্যাকটেরিয়ায় পরিণত করতে পারে।
* কলা হজমে সাহায্য করে। এসিডিটির জন্য বুকজ্বালা কমাতেও কলা সহায়ক। পাকস্থলীর আবরণীতে নরম কলার প্রলেপ আলসারের অস্বস্তিও কমায়।
* গেঁটেবাতের ব্যথার জন্য কলা উপকারী।
0 comments:
Post a Comment